UU Academic Repository

Photo by @inspiredimages
 

Communities in DSpace

Select a community to browse its collections.

Recent Submissions

Item
ভাবী নাগরিক বিনির্মাণে করণীয়
(দৈনিক ভোরের কাগজ, 2014-10-03) ইয়াসমীন আরা লেখা
শিশু ও কিশোর বয়সের সময়ে যথাযথ পরিচর্যা এবং মানসম্মত শিক্ষা একটি জাতির ভবিষ্যৎ নাগরিক তৈরিতে অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। প্রফেসর ড. ইয়াসমীন আরা তার প্রবন্ধে শিশুদের বিকাশকে কোমল চারা গাছের সঙ্গে তুলনা করে বোঝাতে চেয়েছেন যে, বাবা-মা, পরিবার ও শিক্ষকের যত্নশীল আচরণই তাদের শারীরিক, মানসিক ও সামাজিক অগ্রগতিকে সঠিক পথে導 করে। তিনি বলেন, ভালোবাসা, শাসন ও নিয়ন্ত্রণের সুষম প্রয়োগ শিশুর মধ্যে বিবেচনাশক্তি, দায়িত্ববোধ ও মূল্যবোধ তৈরিতে সহায়ক। বিশেষভাবে বয়ঃসন্ধিকালকে তিনি অত্যন্ত সংবেদনশীল ও ঝুঁকিপূর্ণ সময় হিসেবে উল্লেখ করেছেন। এই সময়ে শিশুদের নিরাপত্তা, আচরণগত পরিবর্তন এবং সামাজিক সম্পর্কগুলোর প্রতি পরিবারের সতর্ক নজর প্রয়োজন বলে তিনি মনে করেন। প্রবন্ধে আরও বলা হয়েছে, বিদ্যালয় ও শিক্ষকের ভূমিকা কেবল পাঠদানেই সীমাবদ্ধ নয়—নৈতিকতা, দেশপ্রেম, মানবিকতা ও দায়িত্বশীলতার চর্চার মাধ্যমে শিশুদের পূর্ণাঙ্গ বিকাশে তারা গুরুত্বপূর্ণ অবদান রাখে। অবশেষে, লেখক জোর দিয়ে বলেন যে পরিবার, স্কুল, সমাজ এবং সরকারের সমন্বিত ও সচেতন প্রচেষ্টাই একটি সুস্থ, সচেতন এবং দায়িত্বশীল প্রজন্ম গড়ে তুলতে পারে।
Item
শুধু শীতবস্ত্র নয় চিকিৎসা সেবা ও জরুরি
(দৈনিক যায়যায়দিন, 2010-01-15) ইয়াসমীন আরা লেখা
শুধু শীতবস্ত্র নয় চিকিৎসা সেবা ও জরুরি” শীর্ষক লেখাটি বাংলাদেশের শীতপ্রবণ অঞ্চলে দরিদ্র মানুষের বাস্তব জীবনযাপন এবং শীতকালীন সংকটের বহুমাত্রিক দিক তুলে ধরে। প্রতিবেদনটি দেখায় যে শীতবস্ত্র বিতরণ মানবিক সহায়তার গুরুত্বপূর্ণ অংশ হলেও তা যথেষ্ট নয়; বিশেষত ঠান্ডাজনিত রোগ, নিউমোনিয়া, ডায়রিয়া, শ্বাসকষ্ট ও অন্যান্য মৌসুমি রোগে আক্রান্ত মানুষের জন্য জরুরি ভিত্তিতে চিকিৎসাসেবার ব্যবস্থা করাই মূল চ্যালেঞ্জ। লেখাটিতে সরকারি-বেসরকারি প্রতিষ্ঠান, স্বেচ্ছাসেবী সংগঠন এবং সমাজের সামর্থ্যবান মানুষের সমন্বিত উদ্যোগের প্রয়োজনীয়তা উল্লেখ করা হয়েছে, যাতে শুধু তাৎক্ষণিক সহায়তা নয়, বরং দীর্ঘমেয়াদি স্বাস্থ্যসুরক্ষা নিশ্চিত করা যায়।
Item
শিক্ষা কোন বাণিজ্যিক পণ্য নয় এটি মানুষ গড়ার উপকরণ
(অর্থবিত্ত, 2007-03-16) ইয়াসমীন আরা লেখা
১৬ মার্চ ২০০৭ তারিখে অর্থবৃত্ত (Orthobritto) এ প্রকাশিত এই সাক্ষাৎকারে শিক্ষাবিদ ইয়াসমীন আরা সমকালীন শিক্ষাব্যবস্থার বাণিজ্যিকীকরণ বিষয়ে তার উদ্বেগ ও সমালোচনামূলক দৃষ্টিভঙ্গি তুলে ধরেছেন। তার মতে, শিক্ষা কোনো বাজারজাত পণ্য নয়; বরং এটি মানুষের বুদ্ধিবিকাশ, নৈতিকতা, মানবিক চেতনা ও সামাজিক দায়িত্ববোধ গঠনের মৌলিক উপকরণ। তিনি যুক্তি দেন যে মুনাফাকেন্দ্রিক শিক্ষা কাঠামো সমাজে বৈষম্য বৃদ্ধি করে এবং শিক্ষার প্রকৃত মানবিক ও বৌদ্ধিক উদ্দেশ্যকে দুর্বল করে। সাক্ষাৎকারে তিনি মূল্যবোধভিত্তিক পাঠক্রম, শিক্ষক–শিক্ষার্থী সম্পর্কের নৈতিকতা এবং সবার জন্য সমানভাবে মানসম্মত শিক্ষার প্রাপ্যতা নিশ্চিত করার প্রয়োজনীয়তার ওপর জোর দেন। অর্থবৃত্ত-এ প্রকাশিত এই দৃষ্টিভঙ্গিগুলো মানবিক, ন্যায়ভিত্তিক এবং সমতা-কেন্দ্রিক শিক্ষা সংস্কার বিষয়ে চলমান একাডেমিক আলোচনাকে সমৃদ্ধ করে।
Item
ছিনতাই নিয়ন্ত্রণে পুলিশের ভূমিকা
(দৈনিক যায়যায়দিন, 2012-02-13) ইয়াসমীন আরা লেখা
প্রবন্ধটি ছিনতাই নিয়ন্ত্রণ নিয়ে লেখা হয়েছে এবং এটি ইঙ্গিত করে যে রাজধানীতে ছিনতাই একটি ভয়াবহ সামাজিক ব্যাধিতে পরিণত হয়েছে । সাংবাদিক কাফি কামালসহ , পুলিশের এএসআই মিজান এবং এটিএন বাংলার সিনিয়র ক্যামেরাম্যান শফিকুল ইসলাম মিঠুর মতো ব্যক্তিরা ছিনতাইকারীদের হাতে প্রাণ হারিয়েছেন বা গুরুতর আহত হয়েছেন । এসব নৃশংস ঘটনার পরে পুলিশের ব্যাপক উদ্যোগ দেখা গেলেও তার ধারাবাহিকতা থাকেনি । একটি দৈনিকের তথ্যানুসারে , রাজধানীতে ৪৪১টি ছিনতাই স্পট রয়েছে, যা নিয়ে ঢাকা মহানগর পুলিশ (ডিএমপি)-এর পর্যবেক্ষণ ও পর্যালোচনা রিপোর্ট থাকলেও পরিস্থিতির উন্নতি হচ্ছে না । অনেক সময় পুলিশ ছিনতাইয়ের মতো অপরাধকে ছোট করে দেখে বলে অভিযোগ রয়েছে । লেখক মনে করেন, ছিনতাই একটি গুরুতর অপরাধ যা সমাজের প্রায় সব শ্রেণির মানুষকে ক্ষতিগ্রস্ত করছে । জনগণের জানমাল রক্ষার দায়িত্বে থাকা পুলিশকে এই অপরাধ দমনে জিরো টলারেন্স দেখাতে হবে । পুলিশের মহাপরিদর্শক ও ঢাকা মহানগর পুলিশের বর্তমান কমিশনারের মতো করিৎকর্মা কর্মকর্তাদের চেষ্টা ও নিয়মিত মনিটরিং-এর মাধ্যমে পরিস্থিতি শূন্যের কোঠায় নামিয়ে আনা সম্ভব বলে লেখক বিশ্বাস করেন । পরিশেষে, লেখক পুলিশ সদস্যদের প্রতি ছিনতাই বিরোধী বিপ্লব ঘটানোর আহ্বান জানিয়েছেন, যার অপেক্ষায় রয়েছে দেশের ভুক্তভোগী জনগণ ।
Item
উত্তরা ইউনিভার্সিটি ও বিইউএফটি প্রক্টরিয়াল টিমের বৈঠক অনুষ্ঠিত
(দৈনিক কালবেলা, 2025-11-06) দৈনিক কালবেলা
Uttara University‑র ক্যাম্পাসে বুধবার (৫ নভেম্বর) দুপুর পৌনে ২ টায় BUEFT‑র প্রক্টরিয়াল টিমের সঙ্গে হয় একটি বৈঠক অনুষ্ঠিত হয়। বৈঠকের মূল উদ্দেশ্য ছিল দুই প্রতিষ্ঠান‑এর মধ্যে পারস্পরিক সহযোগিতা জোরদার করা এবং একটি নিরাপদ, শিক্ষার্থী‑বান্ধব ও শৃঙ্খলাবদ্ধ ক্যাম্পাস পরিবেশ গড়ে তোলার ভবিষ্যৎ উদ্যোগ ও কর্মকৌশল নির্ধারণ করা। অংশগ্রহণকারীরা ক্যাম্পাস মনিটরিং সিস্টেম, শিক্ষার্থী সম্পৃক্তকরণ পদ্ধতি এবং প্রো‑অ্যাকটিভ ডিসিপ্লিনারি ব্যবস্থাপনা নিয়ে অভিজ্ঞতা বিনিময় করেন। উভয় প্রতিষ্ঠানের প্রতিনিধিরা এক‑মত হয়েছিলেন যে, এই ধরণের আন্তর্জাতিক‑স্তরের অংশীদারিত্ব তাদের একাডেমিক উৎকর্ষতা ও শিক্ষার্থীর সামগ্রিক কল্যাণের পথ সুগম করবে ।